“বৈশ্বিক মহামারী কোভিড-১৯ এর প্রেক্ষিতে লকডাউন অবস্থায় কৃষকের উৎপাদিত পণ্য, শাক-সবজি, খাদ্য ও পচনশীল সামগ্রী পরিবহনের জন্য এ ট্রেন চলাচল করবে।”
চট্টগ্রাম-ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনটি চট্টগ্রাম থেকে ছাড়বে প্রতিদিন সকাল ১০টায়, ঢাকায় পৌঁছাবে রাত সাড়ে ১০টায়। ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা রুটের ট্রেনটি দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছাড়বে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় এবং ঢাকায় পৌঁছাবে রাত সোয়া ৩টায়। এ দুটি রুটের ট্রেন সপ্তাহের সাতদিনই চলাচল করবে।
আর খুলনা-ঢাকা-খুলনা রুটের ট্রেন খুলনা থেকে ছাড়বে বিকাল পৌনে ৫টায়, ঢাকায় পৌঁছাবে রাত সাড়ে ৩টায়। এটি সপ্তাহের শুক্র, রবি ও মঙ্গলবার চলাচল করবে।
করোনাভাইরাস মহামারী ঠেকাতে গত ২৬ মার্চ সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে লকডাউনে যাওয়ার আগেই যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছিল।
এরপর দুই দফায় বেড়ে সাধারণ ছুটি ৫ মে পর্যন্ত করা হয়েছে। এই সময়ে গণপরিবহন চলছে না। তবে লকডাউনের এক মাস পর শিল্পাঞ্চলগুলোতে পোশাক কারখানাগুলো শর্তসাপেক্ষে খুলেছে। এর মধ্যেই ট্রেন চলাচলের আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল রেলওয়ে।